ইতিমধ্যেই আমার বড় ভাইয়ের ডিভি লটারিতে এপ্লাই করা ছিল। বিয়ের ঠিক তিন মাসের মাথায় খবর আসলো যে ,আমার ভাইয়া আমেরিকায় যাইতে হবে তো কি আর করা ভাই এত খুশি আমেরিকায় যাবে।
যেখানে গিয়ে অনেক মজাই থাকবে খুব সুন্দর একটা জায়গা ।প্রত্যেকেরই এই জায়গাটা যাওয়ার স্বপ্ন থাকে। এরকম করতে করতে বড়ভাই ছয় মাসের মধ্যে চলে গেলেন বাসায় রেখে গেলেন 9 মাস বিবাহিত একটা মেয়ে। আমি আমার রুমে থাকি আমাদের একটা ফ্লাট ।ফ্লাট এর তিনটা রুম এই রুমের মধ্যেই এক মাঝখানে ড্রয়িং রুম ডাইনিং এক রুমে আব্বু আম্মু থাকে আর এক রুমে ভাবি থাকে এই রুমে আমি থাকি। ভাবি আবার আমার উপর ক্লাসে পড়েন ।একই স্কুলে আমরা পড়াশোনা করি তো এভাবে স্কুলে যাতায়াত করতে থাকি চলতে থাকে। আমারও বয়স তো বেরোচ্ছে ,আমারও তো ইচ্ছে জাগে কি আর করি ভাবি তো নয়া বিবাহিত একটা মহিলা নারী তার ও ত আমার মত মনে হয় ।
আমি অনেক একটু বললেই হয়ে যাবে কি করি ভাবি 21 দিন চলে যায় ভাবতে ভাবতে এখন মেয়েদের মন তো চাপা মেয়েরা তো আসলে' বুক ফাটে মুখ ফাটে না 'কি আর করার?
একদিন আমি একসাথে স্কুলে যাচ্ছি একই রিকশায় চড়ে তখন ভাবিকে বলেই ফেললাম ভাবী আপনি থাকেন কিভাবে। ভাবী বললেন খাওয়ার মানুষ নাই ,কেউ তো আর বলেও না থাকতেই হয় এমনিতে। তো তারপর আমরা স্কুলে গেলাম স্কুল থেকে বিকেলে বাড়ি ফিরলাম বাড়ি ফেরার পর শুনতে পারলাম আমার নানী নাকি খুব অসুস্থ ।তারপর আব্বু আর আম্মু বললেন তোমরা একটু বাসায় থাকো আমি একটু তোমার নানু বাড়ি থেকে তোমার নানি নাকি অসুস্থ। আমি বললাম আচ্ছা আম্মু যাও। দেবর ভাবীর সেক্স ।
আমি আমার রুমে বসে পড়তেছি পরদিন আবার অনেকগুলো অ্যাসাইনমেন্ট আছে লিখতেছি তা না হলে তো আবার ধরবে ছাড়ে না স্যারের যে বেতের বারি অ্যাসাইনমেন্ট না করলে তো আর উপায় নাই ।একটা সময় ভাবি আমাকে ডাক দিলেন ,তুমি কি করছো এখন আমি ভাবীকে বললাম ভাবী আমি এখন লিখতেছি পড়ে আসি আসো ঘুরে যাও। তারপর কি আর করা লেখা বাদ দিয়ে আমি আস্তে আস্তে বুকের ভিতর থুতু দিয়ে ভাবীর রুমের দিকে যাচ্ছি।
এরপর ভাবী আমাকে শুধু বলতেছে লাগাও লাগাও আমি আর কি বলব আমি তো কলাগাছ হয়ে বসে আছি। আমি আস্তে আস্তে ঢুকানো শুরু করলাম ঢুকানো শুরু করতে না করতেই ভাবি যে চিৎকার দিল মনে হল যে ভাবীর কিযেন হয়ে যাচ্ছে। অমনিতেই ভাবিকে মুখটা জড়িয়ে ধরে আস্তে আস্তে ঢুকানো শুরু করলাম ঢুকানোর এক পর্যায়ে গিয়ে মনে হচ্ছে ভাবির মনে এখন ভালো লাগতেছে।
এরকম করতে করতে 2,4, 10 মিনিট চলে গেল,। তারপর মনে হলে সঠিকটা পেলাম তারপর আমি নেমে পরলাম।শুয়ে আছি চার হাত-পা চারদিক দিয়ে নিথর দেহ শুয়ে আছে কি আর করব। আমি তো শুয়ে আছি আমি দেখলাম ভাবী যেন কি করছে আমার আমার পেনিসের দিকে মুখ দিয়ে চোসা শুরু করলেন কচি বয়স তো আমার এইবারই প্রথম ভরা যৌবন তারপর দেখে হঠাৎ করেই 2,1 মিনিটের মধ্যে খাড়া হয়ে গেল, এভাবে আমি শুরু করলাম তারপর 30 মিনিট চলে গেল মনে হল ভাবী খুব তৃপ্তি পেয়েছে।
রাত তখন প্রায় 9 টা বেজে যাচ্ছে কলিংবেলের আওয়াজ শুনে আমি আমার রুমে চলে গেলাম ভাবির রুমে ভাবি থেকে গেলেন।
আমি অনেক একটু বললেই হয়ে যাবে কি করি ভাবি 21 দিন চলে যায় ভাবতে ভাবতে এখন মেয়েদের মন তো চাপা মেয়েরা তো আসলে' বুক ফাটে মুখ ফাটে না 'কি আর করার?
একদিন আমি একসাথে স্কুলে যাচ্ছি একই রিকশায় চড়ে তখন ভাবিকে বলেই ফেললাম ভাবী আপনি থাকেন কিভাবে। ভাবী বললেন খাওয়ার মানুষ নাই ,কেউ তো আর বলেও না থাকতেই হয় এমনিতে। তো তারপর আমরা স্কুলে গেলাম স্কুল থেকে বিকেলে বাড়ি ফিরলাম বাড়ি ফেরার পর শুনতে পারলাম আমার নানী নাকি খুব অসুস্থ ।তারপর আব্বু আর আম্মু বললেন তোমরা একটু বাসায় থাকো আমি একটু তোমার নানু বাড়ি থেকে তোমার নানি নাকি অসুস্থ। আমি বললাম আচ্ছা আম্মু যাও। দেবর ভাবীর সেক্স ।
আমি আমার রুমে বসে পড়তেছি পরদিন আবার অনেকগুলো অ্যাসাইনমেন্ট আছে লিখতেছি তা না হলে তো আবার ধরবে ছাড়ে না স্যারের যে বেতের বারি অ্যাসাইনমেন্ট না করলে তো আর উপায় নাই ।একটা সময় ভাবি আমাকে ডাক দিলেন ,তুমি কি করছো এখন আমি ভাবীকে বললাম ভাবী আমি এখন লিখতেছি পড়ে আসি আসো ঘুরে যাও। তারপর কি আর করা লেখা বাদ দিয়ে আমি আস্তে আস্তে বুকের ভিতর থুতু দিয়ে ভাবীর রুমের দিকে যাচ্ছি।
রুমের ভিতরে গিয়ে দেখি আর কি বলবো। আমি রুমে ঢুকতে না ঢুকতেই দরজার পেছনে থেকে দরজাটায় লেগে দিল।দেখতে দেখতে পারলাম ভাবি শুধু একটা সেমিজ পড়া আর নীচে একটা প্যান্টি পড়ে বসে আছে। এটা বলতেই ভাবি আমাকে জোর করে দুই হাত ধরে নিয়ে সোফার ওপরে বসালেন ।সোফার উপরে বসিয়ে ভাবী বললেন কেমনে থাকি একটু আমার থাকাটা মিটিয়ে দাও না তুমি। তুমি না আমায় রিকশায় বললে আমার তো অনেকদিনের চাওয়া ভাবী বলল আমি আর সইতে পারলাম না।
ভাবীকে বললাম এই ভাবে না চলো আমরা বিছানায় যাই তারপর বিছানায় গেলাম।ভাবী কেমন যেন মনে হচ্ছে ভাবির সেক্স উঠে গেছে এমনিতেই ভাবতে ভাবতে তারপর ভাবীর ব্রাটা খুলে ফেললাম ।তারপর বাম দুধের বোটায় মুখ দিয়ে চোসা শুরু করলাম চুষতে চুষতে এমন একটা পর্যায়ে আসলো যেভাবে আর মনে হচ্ছে শুনতে পারতেছিনা। তারপর ধীরে ধীরে মুখটা নিয়ে নিচে নাভীতে চলে গেলাম নাভিতে চুষতে চুষতে নিচে চলে গেলাম ।তারপর একটা চোষন দিয়ে আমিও উঠে পড়লাম তার উপরে।
এরপর ভাবী আমাকে শুধু বলতেছে লাগাও লাগাও আমি আর কি বলব আমি তো কলাগাছ হয়ে বসে আছি। আমি আস্তে আস্তে ঢুকানো শুরু করলাম ঢুকানো শুরু করতে না করতেই ভাবি যে চিৎকার দিল মনে হল যে ভাবীর কিযেন হয়ে যাচ্ছে। অমনিতেই ভাবিকে মুখটা জড়িয়ে ধরে আস্তে আস্তে ঢুকানো শুরু করলাম ঢুকানোর এক পর্যায়ে গিয়ে মনে হচ্ছে ভাবির মনে এখন ভালো লাগতেছে।
এরকম করতে করতে 2,4, 10 মিনিট চলে গেল,। তারপর মনে হলে সঠিকটা পেলাম তারপর আমি নেমে পরলাম।শুয়ে আছি চার হাত-পা চারদিক দিয়ে নিথর দেহ শুয়ে আছে কি আর করব। আমি তো শুয়ে আছি আমি দেখলাম ভাবী যেন কি করছে আমার আমার পেনিসের দিকে মুখ দিয়ে চোসা শুরু করলেন কচি বয়স তো আমার এইবারই প্রথম ভরা যৌবন তারপর দেখে হঠাৎ করেই 2,1 মিনিটের মধ্যে খাড়া হয়ে গেল, এভাবে আমি শুরু করলাম তারপর 30 মিনিট চলে গেল মনে হল ভাবী খুব তৃপ্তি পেয়েছে।
রাত তখন প্রায় 9 টা বেজে যাচ্ছে কলিংবেলের আওয়াজ শুনে আমি আমার রুমে চলে গেলাম ভাবির রুমে ভাবি থেকে গেলেন।
দেখতে পেলাম আব্বু আম্মু চলে আসছেন তারা বাসায় আসলেন, একসাথে খাওয়া-দাওয়া করলাম ।
খাওয়া-দাওয়া সেরে যে যার যার রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম রাত যখন দুটো বাজে তখন দেখি আমাকে মিষ্টি মিষ্টি গলায় আস্তে আস্তে কে যেন ডাকছে হঠাৎ করেই বুঝতে পারলাম যে ভাবি আমাকে ডাকছেন দরজা খুলতে না খুলতেই দেখতে পেলাম সে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আমার দো আমার রুমের ভিতরে ঢুকে।
আমার রুমে ঢুকতে না ঢুকতেই সে আমাকে উপর করে ফেলে আবার সেই একই কাহিনী শুরু করবে এ যে কি মজা শুরু হল আমাদের আর কি বলব আর এরকম শুধু হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে।।।।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন